Thursday, October 31, 2024

সফলতার ১৬ সূত্রঃ


 






































সফলতার ১৬ সূত্রঃ


১. আজ থেকে পাঁচ বছর পর আপনি কোথায় যাবেন তা নির্ভর করবে এখন আপনি কী ধরনের বই পড়ছেন, কোন ধরনের মানুষের সাথে মেলামেশা করছেন সেটার উপর।


২. এডিসন বলেন, সাফল্য হলো ৯৫% কঠোর পরিশ্রম আর ৫% অনুপ্রেরণার ফল।


৩. যে ব্যক্তি পড়তে পারে কিন্তু পড়ে না আর যে ব্যক্তি পড়তে পারে না দুই-ই সমান।


৪. ফার্স্ট ইমপ্রেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কোন কথা বলার আগেই একজনের সাথে সাক্ষাত হওয়ার তিন থেকে পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই তার সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে যায়। We never get a 2nd chance to make the first impression.


৫. আপনি কী অর্জন করেছেন, সাফল্য মাপার মানদন্ড সেটা নয় বরং আপনি পড়ে যাওয়ার পর কতবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন সেটা।


৬. পরাজয়ের ভয়, পরাজয়ের চেয়েও খারাপ।


৭. একটা পরাজয় আরো পরাজয়ের জন্ম দেয়। কারণ প্রত্যেকটা পরাজয়ের সাথে ব্যক্তি তার আত্ম-মূল্য হারিয়ে ফেলে যেটা পরবর্তী পরাজয়ের কারণ।


৮. পরাজিতরা কোন কিছু ঘটার অপেক্ষায় থাকে। তারা কখনই কোন কিছু ঘটাতে পারে না।


৯. যে সবকিছু তৈরি পাওয়ার জন্য তৈরি, সে জীবনে কিছু করতে পারে না। সফল ও ব্যর্থ উভয়ের দিনই ২৪ ঘন্টায়।


১০. NO মানে একেবারে না নয়। NO = Next Opportunity.


১১. বাহ্যিক সাফল্য আচরণের উপর নির্ভর করে। যদি আপনি নিজেকে চরিত্রবান, সাহসী, সৎ বলে বিশ্বাস করেন তাহলে এগুলো আপনার আচরণে প্রতিফলিত হবে।


১২. জয়ী হতে হলে কী কী করতে হবে বিজয়ীরা সেটার উপর গুরুত্ব দেয়। আর বিজিতরা যা যা পারে সেটার উপর গুরুত্ব দেয়।


১৩. আপনি সবসময় যা করে এসেছেন, এখনও যদি সেটাই করেন তাহলে সবসময় যা পেয়েছেন, এখনও তাই পাবেন।


১৪. সম্পর্ক তৈরি করা একটা প্রক্রিয়া, প্রচেষ্টার ফলাফল। কোন  আকষ্মিক ঘটনা না।


১৫. আপনার ইচ্ছা শক্তি আপনার ভাগ্যকে নিয়ন্ত্রণ করবে। নিয়তই নিয়তি পাল্টে দিতে পারে।


১৬.  স্বপ্নপুরণে শুধু আবেগ নয় বেগ দরকার। সাথে বিনয়ী মনোভাব, শেখার তাড়না ও প্রেরণা........

ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়।







































 ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়।

সবার কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পরও হাল ছেড়ে দেননি সায়েদোল্লাহ। তিনি বলেন, ‘আমি শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেছি মানে বিষয়টা এমন নয় যে ইচ্ছেমতো একবারে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেছি। এক জায়গা থেকে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেছি। যেমন প্রথমে আমি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেছিলাম। কিন্তু সেখানকার রিকয়ারমেন্ট ফুলফিল করতে না পারায় আমি ভর্তি হতে পারিনি। যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেছিলাম, এর মধ্যে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির অফার পাই। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয় কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া ও আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেছিলাম। কারণ, আমার প্রধান লক্ষ্য ছিল উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাওয়া নিশ্চিত করা।’


#clctd

দ্য আলকেমিস্ট বই থেকে ১০টি উপদেশ








































 দ্য আলকেমিস্ট বই থেকে ১০টি  উপদেশ


▪️নিজের স্বপ্নকে অনুসরণ করা


জীবনে বড় হতে হলে বড় স্বপ্ন থাকতে হয়। দ্য আলকেমিস্ট বইটিও স্বপ্নকে অনুসরণ করার কথা বলেছে। বইটির মূল চরিত্র সান্তিয়াগো নিজের স্বপ্নকে অনুসরণ করে চলেছে। পথে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ এসেছে, কিন্তু সাহস নিয়ে নিজের স্বপ্নের দিকে এগিয়ে গেছে। নিজের স্বাচ্ছন্দ্য থেকে বেরিয়ে চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন। ফলে নিজের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে সান্তিয়োগো প্রকৃতপক্ষে সুখী হয়েছে।


▪️হৃদয়ের কথা শোনা


বইয়ের গল্পটি আমাদের হৃদয়ের কথা শুনতে শিখিয়েছে। চলার পথে মানুষ তাদের অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দেবে এবং অভিজ্ঞদের কাছ থেকে সে পরামর্শ নেওয়াটা দোষের নয় কিন্তু সব সময় শুনতে হবে নিজের হৃদয়ের বা মনের কথা। কারণ, আমার হৃদয় জানে, আসলে কী চাই, যা অন্য কেউ জানে না। নিজের হৃদয়ের পথে হাঁটতে গেলে অনেক সময় সমালোচনার শিকার হতে হবে। নিজের গন্তব্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকলে সেসব সমালোচনা কোনো বাধাই মনে হবে না।


▪️আধ্যাত্মিকতা বাস্তব জীবনেরই অংশ


বইটি আমাদের আধ্যাত্মিকতা যে বাস্তব জীবনেরই অংশ, সে বিষয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে। এ জন্য সারা পৃথিবীতে অধিকাংশ মানুষ সৃষ্টিকর্তা ও ধর্মকে বিশ্বাস করে। পৃথিবীতে বড় বড় আবিষ্কার হতো না, যদি সবাই খুব প্র্যাকটিক্যাল চিন্তা করত বা পৃথিবীটা যেমন আছে, তেমনভাবেই মেনে নিত। অসাধারণ উদ্ভাবন ও অর্জন তখনই সম্ভব, যখন আপনি অসম্ভবকে উপেক্ষা করতে শিখবেন।


▪️ব্যর্থতার ভয়কে জয় করা


সান্তিয়াগোর গল্পের মাধ্যমে বোঝা যায়, ভয় হলো জীবনের লক্ষ্য অর্জনের সবচেয়ে বড় বাধা। ব্যর্থতা এবং অজানা ভয় পেয়ে সফলতার পথে আমরা এগোতে পারি না। জীবনে সফল হতে হলে অজানা ভয়কে সবচেয়ে আগে বিদায় করতে হবে। স্বপ্ন পূরণ করতে গেলে চ্যালেঞ্জ, বাধা, সমস্যা আসবেই। সেটাকে ভয় না পেয়ে সফলতার একটি পদক্ষেপ হিসেবে দেখতে হবে। ব্যর্থতার ভয়কে জয় করতে হবে।


▪️অধ্যবসায়ী হওয়া


অধ্যবসায়ী ও ধৈর্য ধরে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে গেলে যে সফল হওয়া যায়, তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে বইটি। সান্তিয়াগো অসংখ্য বাধার সম্মুখীন হন, কিন্তু তার অটল অধ্যবসায় শেষ পর্যন্ত তাকে তার ধনভান্ডারে নিয়ে যায়। জীবনে চলার পথে বাধা আসবে, পড়ে যেতে হবে, কিন্তু অধ্যবসায়ের সঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে। অধ্যবসায়ের বিকল্প নেই।


▪️ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া


সান্তিয়াগো তার যাত্রার সময় ভুল করেছে। তবে প্রতিটি ভুলকে শেখার সুযোগ হিসেবে দেখেছে। বইটি আমাদের ভুলগুলো থেকে শেখার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেয়। স্বপ্নপূরণের পথে ভুল হওয়া মানে এটা প্রকাশ করে না যেআমি স্বপ্ন পূরণ করতে পারব না, বরং এটি একটি নতুন শিক্ষা, যা স্বপ্নপূরণের পথে বাড়তি অর্জন। বারবার ভুল করলেও ঘুরেদাঁড়াতে হবে।


▪️সত্যকে মেনে নেওয়া


সত্য যত খারাপ আর কঠিন হোক, তাকে মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। সেই সঙ্গে এটাও মনে রাখতে হবে, যদি কোনো কিছু সত্যি হয়, তবে তা কখনোই অমলিন হবে না, হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে না। বইয়ের একটি অংশে লেখক তাই বলেছেন, ‘কেউ যদি বিশুদ্ধ পদার্থ খুঁজে পায়, তবে তা কখনোই নষ্ট হবে না। আর সবাই ফিরে আসতে পারে। আপনি যা খুঁজে পেয়েছিলেন, তা যদি কেবল একটি আলোর মুহূর্ত বা একটি নক্ষত্রের বিস্ফোরণের মতো হতো, তাহলে আপনি ফিরে এসে কিছুই খুঁজে পেতেন না।’


▪️স্বপ্নপূরণে সহায়ক ‘ভালোবাসা’


পৃথিবীর সব মানুষই জীবনে ভালোবাসা পেতে চায়। আর এই ভালোবাসাও জীবনে বড় লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হতে পারে। তা কিন্তু সান্তিয়োগো ও ফাতিমার মধ্যে ভালোবাসার প্রদর্শন দেখে বোঝা যায়। যদি সঠিক মানুষকে ভালোবাসা যায় এবং ভালোবাসার মানুষটি যদি স্বপ্নপূরণে উৎসাহ দেয়, তাহলে অনেক বড় স্বপ্নকেও স্পর্শ করা যায়।


▪️আজকের জন্য বাঁচা


আজকের জন্য না বেঁচে আমরা ভবিষ্যতের জন্য দুশ্চিন্তায় মশগুল হয়ে যাই। জীবনে সুখী ও সফল হতে হলে দুশ্চিন্তা বাদ দিয়ে আজকের জন্য কাজ করতে হবে। কেননা জীবনে কোনো কিছুই স্থায়ী নয়। বইয়ে লেখক বলেছেন, ‘জীবন হলো জন্ম ও মৃ"ত্যুর মধ্যবর্তী একটা ভ্রমণ। যেখানে প্রকৃতি বা পরিবেশ পরিবর্তন হবে, মানুষ পরিবর্তন হবে, আমাদের চাওয়া-পাওয়া পরিবর্তন হবে, কিন্তু ট্রেন চলবে। জীবন হলো একটা ট্রেন; কোনো স্টেশন নয়।’


#কালেক্টেড 

#motivational 

#lifehacks

সফল হতে চান ❓❓❓ ২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন,তখন আপনারই বয়েসি

সফল হতে চান ❓❓❓ ২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন,তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি,তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে। 


প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা-

যারা আপনার চাইতে এগিয়ে,তারা আপনার চাইতে

বেশি পরিশ্রমী।এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না।

শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না।তা-ই যদি হত,তবে গাধা হত বনের রাজা।শুধু পরিশ্রম করা নয়,এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা।

only your results are rewarded,not your efforts!!!!

আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে?সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়।আমার বন্ধুকে দেখেছি,অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে।ও রাত জাগার সুবিধা তো পাবেই!


আপনি বাড়তি কী করলেন,সেটাই ঠিক করে দেবে,আপনি বাড়তি কী পাবেন।আপনি ভিন্ন কিছু করতে না পারলে ভিন্ন কিছু পাবেন না।বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি।শুধু ইউনিভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না।

আউটলায়ার্স বইটি পড়ে দেখুন।বড় মানুষের বড় প্রস্তুতি থাকে।

নজরুলের প্রবন্ধ গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন,উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন।শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হওয়া যায় না।কিংবা স্কুল কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না।সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না,বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।


স্টুডেন্ট লাইফে কে কী বলল,সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না,সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক।যাকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি,সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়।কেরিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না,সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে।সব পরীক্ষায় মহা উৎসাহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন,কী পারেন না,এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না।


সরকারী ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? সবাই বলছে,আপনার লাইফটা শেষ?আমি বলি,আরে!আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি।আপনি কতদূর যাবেন,এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে?লাইফটা কি ওদের নাকি?

আপনাকে ডাক্তার- ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন?যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন,আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর।

শুধু 'ওহ শিট','সরি বেবি','চ্যাটিং ডেটিং' দিয়ে জীবন চলবেন না।আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট,তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন।যে গাড়িটা করে ইউনিভার্সিটিতে আসেন,ঘোরাঘুরি করেন,সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা?


একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে।তখন আপনাকে যা যা করতে হবে,সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভাল বই পড়তে হয়,কিছু ভাল মুভি দেখতে হয়,কিছু ভাল মিউজিক শুনতে হয়,কিছু ভাল জায়গায় ঘুরতে হয়,কিছু ভাল মানুষের সাথে কথা বলতে হয়,কিছু ভাল কাজ করতে হয়।জীবনটা শুধু হাহাহিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য নয়।একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে,তখন দেখবেন,পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে,মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না।"আপনার মত করে লিখতে হলে

আমাকে কী করতে হবে?আমি আপনার মত রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?"এটা আমি প্রায়ই শুনি।আমি

বলি,"অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে।নো শর্টকাটস্।সরি!"

রিপ্লাই আসে,"কিন্তু পড়তে যে ভাল লাগে না। কী করা যায়?"এর উত্তরটা একটু ভিন্ন ভাবে দিই।


আপনি যখন স্কুল কলেজে পড়তেন,তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত,সে সময়ে আপনি তাকে দেখে হাসতেন।এখন সময় এসেছে, আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন।

জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলেন,যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না,এটাই স্বাভাবিক।এটা মেনে নিন।

মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান।এখনই সময়! 

কষ্ট করুন,লক্ষ্য ঠিক রাখুন,ব্যর্থ হবেন

কিন্তু থামবেন না,এগিয়ে যান--

১০০০ বার ব্যর্থ হলে তা থেকে ১০০০টা

শিক্ষা নিন,তারপর সফলতা পান।


#Collected


ভবিষ্যতে কাজে লাগবে যে ১০ দক্ষতা🟠



























ভবিষ্যতে কাজে লাগবে যে ১০ দক্ষতা🟠


খুব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে আমাদের চারপাশ। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব খুব দ্রুত আমাদের নিয়ে যাচ্ছে পঞ্চম শিল্পবিপ্লবের দিকে। পরিবর্তিত সেই সময় সাফল্য লাভের জন্য অর্জন করতে হবে প্রয়োজনীয় দক্ষতা। গবেষকরা এই দক্ষতাগুলোর নাম দিয়েছেন সফট স্কিল বা ব্যক্তিত্বনির্ভর দক্ষতা। এমন দশটি দক্ষতা নিয়ে লিখেছেন এজাজ পারভেজ


যোগাযোগ দক্ষতা


যেকোনো পেশায় কিংবা পরিস্থিতিতে যোগাযোগ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করে। পড়াশোনা, সামাজিক অনুষ্ঠানে, পেশাগত কাজে এমনকি ব্যক্তিগত জীবনে-সফলতার অন্যতম প্রধান চাবিকাঠি হলো যোগাযোগে দক্ষ হয়ে ওঠা। একজন ব্যক্তির যদি তার আইডিয়া সুন্দর ও সবার বোধগম্যরূপে প্রকাশ করতে না পারে, যদি তার দলের কর্মীদের সঙ্গে, ব্যবসায়িক অংশীদারদের সঙ্গে এবং ক্রেতার সঙ্গে সুন্দরভাবে ভাবের আদান-প্রদান করতে না পারে তাহলে সে জীবনের কোনো পর্যায়েই সাফল্য লাভ করতে পারবে না।


নেতৃত্বদানের দক্ষতা


যাদের মধ্যে নেতৃত্বদানের সহজাত প্রতিভা থাকে তারা খুব সহজেই সফলতা লাভ করেন। অন্যরা তাদের বিশ্বাস করেন। তারা অগ্রবর্তী হয়ে নতুন বিষয়, কাজ ও পদক্ষেপকে আলিঙ্গন করেন ফলে তাদের সফলতাও আসে তুলনামূলকভাবে আগে। দ্বিধা আপনার জীবনের সব অর্জনকে ধীর করে দেবে। তাই দ্বিধা ঝেড়ে অর্জন করতে হবে নেতৃত্বদানের দক্ষতা। যে ব্যক্তি সহকর্মীদের উৎসাহিত করতে পারে, সিদ্ধান্তের সপক্ষে যুক্তি প্রয়োগ করে সবার সম্মতি নিতে পারে, অন্যদের মনোভাব বুঝে কাজ করতে পারে, সামনে থেকে কাজে অংশগ্রহণ করে কাজকে এগিয়ে নিতে পারে, এমন ব্যক্তিকেই মানুষ নেতা হিসেবে পছন্দ করে এবং তার অধীনে কাজ করতে পছন্দ করে।


সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতা


সময় নির্দিষ্ট কিন্তু কাজ অফুরন্ত। তাই সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা হিসেবে বিবেচিত। অল্প সময়ে অধিক কাজ করার জন্য কাজ দক্ষ হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু একজন মানুষ যতই দক্ষ হোক না কেন, সেসব কাজ নির্দিষ্ট সময়ে করতে পারবে না যদি কাজের তুলনায় সময় অল্প হয়। এ জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করতে হয়। যে ব্যক্তি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করতে পারে, কাজ বুঝে কাজের সময় নির্ধারণ করতে পারে এবং সেই নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করতে পারে এমন মানুষের ওপর সবাই নির্ভর করে।


সমস্যা সমাধানে দক্ষতা


জগতে সমস্যা অফুরন্ত আর সমাধান নিদির্ষ্ট নয়। তাই সৃজনশীল পদ্ধতিতে যে ব্যক্তি অল্প সময়ে এবং ন্যূনতম বিড়ম্বনায় সমস্যার সমাধান করতে পারে তার সাফল্য সবচেয়ে বেশি। সমস্যা সমাধানে দক্ষ হওয়ার জন্য অন্যের সহযোগিতা করার মনোভাব গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে বিভিন্ন পরিস্থিতির ব্যক্তি মুখোমুখি হয় এবং সমস্যা সমাধানে দক্ষ হয়ে ওঠে।


প্রযুক্তিগত দক্ষতা


বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। এরপর সময়ও চলবে প্রযুক্তির সহায়তায়। তাই যেকোনো কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হবে প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতা অর্জন করতে না পারলে সেই ব্যক্তি সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে না। তাই তুমি যে পেশায় যাওয়ার কথা ভাব না কেন প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই।


আবেগিক বুদ্ধিমত্তা


আগে সেই ব্যক্তিকে বুদ্ধিমান হিসেবে বিবেচনা করা হতো যার আইকিউ বেশি। কিন্তু চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই যুগে যে ব্যক্তির আবেগিক বুদ্ধিমত্তা বেশি অর্থাৎ সামনের ব্যক্তির আবেগ অনুযায়ী যিনি ত্বরিত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তিনি বেশি বুদ্ধিমান হিসেবে বিবেচিত হন। পঞ্চম শিল্পবিপ্লবের সময়টিতেও তারাই এগিয়ে থাকবেন। তাই নিজের আবেগিক বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধিতে সচেষ্ট হয়।


সমন্বয় ও দলীয় কাজে দক্ষতা


কোনো মানুষ একা যেমন বাঁচতে পারে না তেমনি একা বড় কোনো কাজও করতে পারে না। তাই নিজের লক্ষ্য অর্জনের জন্য মানুষের প্রয়োজন হয় অন্যের সহযোগিতার। কিন্তু অপর ব্যক্তিও বা কেন তাকে সহযোগিতা করবেন শুধু শুধু? তাই দুজনের লক্ষ্যের সমন্বয় করে দল গঠন করে একত্রে কাজ করতে হয়। যে ব্যক্তির অপরের সঙ্গে সমন্বয় করে দল গঠন করার এবং দলীয় কাজে দক্ষতা বেশি আছে সফলতা তারই অর্জিত হয় বেশি।


বিশ্লেষণাত্মক চিন্তার দক্ষতা


যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে নানা দিক বিবেচনা করতে হয়। এর জন্য প্রয়োজন হয় বিশ্লেষণাত্মক চিন্তায় দক্ষতা। তাই ছোটবেলা থেকেই নানা ধরনের বই পড়ে, বিতর্কে অংশ নিয়ে এই দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে।


ক্রমাগত শেখার দক্ষতা


অনেকেই নির্দিষ্ট সময় পরে আর নতুন কিছু শিখতে চান না। তারা নতুন প্রজন্মের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারেন না। অর্জিত সাফল্য ধরে রাখতে পারেন না।


তাই দীর্ঘমেয়াদি সফলতা চাইলে ক্রমাগত শেখার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

.

#job #career #jobskills #careerskills #skills  #SoftSkills #janaojana #fbpost2024 #highlightsシ゚ #fypviralシ #highlight #comment #follower #everyonefollowers #everyonehighlights #highlightseveryonefollowers #highlightseveryone #everyone

ব্যর্থ সমাজের প্রকৃতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে- রাশিয়ান লেখক আন্তন চেখভ বলেন:


























ব্যর্থ সমাজের প্রকৃতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে- রাশিয়ান লেখক আন্তন চেখভ  বলেন: 


ব্যর্থ সমাজে মানুষ জ্ঞান বিজ্ঞানে জেগে ওঠেনা। সে জেগে ওঠে শ্লোগানে। এখানে- পাঠাগার কম থাকে। উপসানালয় বেশী থাকে। যে উপাসনালয়গুলো আবার সপ্তাহের ছয়দিনই খালি পড়ে থাকে।  


ব্যর্থ সমাজে প্রতিটি চিন্তাশীল মানুষের বিপরীতে  হাজার হাজার বোকা থাকে  এবং প্রতিটি সচেতন শব্দের বিপরীতে থাকে  হাজার হাজার পচনশীল শব্দ। তারা সমস্যার উপরে ভেসে বেড়ায়, গভীরে প্রবেশ করতে পারেনা।


সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ হয়  সর্বদা নির্বোধ।   সমাজের অতি  তুচ্ছ বিষয়গুলি নিয়ে মানুষ আলোচনায় মেতে থাকে। মূল বিষয়গুলো হারিয়ে যায়। সমস্যা সমাধানের চেয়ে একে অন্যের উপর প্রতিনিয়ত দোষ চাপাতে থাকে।  

 

অর্থহীন গান ও সস্তা বিনোদনের পিছনে   লক্ষ লক্ষ মানুষ ছুটে। ফলে, সস্তা বিনোদন করেও মানুষ প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এবং এইসব গান, বাদ্য বাজনার মানুষগুলো জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। 


রাজনৈতিক নেতাদের দেবতার মতো করে পূজা-অর্চনা করা হয়। আর এক দলের দেবতাকে অন্য দল সহ্য করতে পারেনা। যে কোনো একটা খেলা দিয়ে মানুষকে দিনের পর দিন নেশাগ্রস্থ করে রাখা হয়। 


চিন্তাশীল মানুষের  মূল্য বা ওজন কেউ বুঝেনা। অধিকাংশ মানুষ আজেবাজে কথায় সময় পার করে দেয়। আজে  বাজে কথা বলে যে মানুষকে  হাসায়, তার চেয়ে কঠিন সত্য বলে  যে বাস্তবতাকে  জাগিয়ে তোলে তাকে কেউ গ্রহণ করেনা। 


 অজ্ঞ সংখ্যাগরিষ্ঠরা এখানে আপনার ভাগ্য নির্ধারণ করে। সবার যেমন একটি করে পশ্চাতদেশ থাকে।  ঠিক তেমনি ব্যর্থ সমাজে  যে কোনো বিষয়ের উপর সবার  একটি করে মতামতও থাকে।


ব্যর্থ সমাজে মানুষ ব্যর্থ হয়না, এখানে সচতুরভাবে তাকে ব্যর্থ বানানো হয়।

Sunday, October 27, 2024

আমার প্রিয় লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭




















 আমার প্রিয় লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭ বছর বয়সে আর আমার প্রিয় আর্টিস্ট পাবলো পিকাসো বিয়ে করেছিলেন ছিয়াত্তর বছর বয়সে। সবচেয়ে বেশি বয়সে নোবেল পাওয়া মানুষটির নাম লিওনিদ হুরউইজ, তিনি বেশি না মাত্র ৯০ বছর বয়সে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন! অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি বয়সে অস্কার পুরস্কার পেয়েছেন ইমানুয়েল রিভা, মাত্র ৮৫ বছর বয়সে! 


এদের কথা বলার কারণ হচ্ছে- একটা নির্দিষ্ট বয়সের পরেই এদেশের ছেলেমেয়েদের একটা বড় অংশ বলতে থাকে: আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবেনা। এভারেস্টে উঠবো কীভাবে? বয়স আছে? 

তাদের জানিয়ে রাখি- সবচেয়ে বেশি বয়সী যে মানুষটি এভারেস্টে উঠেছেন তাঁর নাম ইউকিরো মুইরা, তার বয়স ছিল মাত্র ৮১ বছর! সবচেয়ে বেশি বয়সে সাহিত্যে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন ডরিস লেসিং, মাত্র ৮৮ বছর বয়সে! 


একবার না পারলে হাল ছেড়ে দিয়ে ফ্যানে ঝুলে পড়ার দরকার নেই। ফ্যানে ঝুলে পড়ার আগে তোমার আফসোস হওয়া উচিত- কি কি করোনি, কোথায় কোথায় যাওনি ভেবে! স্নো ফল দেখেছ? আইফেল টাওয়ার দেখেছ? সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় দেখেছ? 


তোমাকে জানিয়ে রাখছি আমার কাছের এক বড়ভাই বাংলাদেশ থেকে প্রথম উত্তর মেরুতে গিয়েছেন। তার নাম তারেক অনু ও তাঁর সঙ্গীর নাম ইনাম আল হক। অনু আর ইনাম ভাই উত্তর মেরুতে প্রথম গিয়েছেন তাইই না, তাঁরাই বাংলাদেশ থেকে উত্তর মেরুতে যাওয়া প্রথম ও একমাত্র অভিযাত্রী!


হাল ছেড়ে দিওনা। জীবনটা এ প্লাস, বি প্লাসের না। কারণ সফলতার মার্কশিট বলে কিছু নাই। যদি থাকতো তাহলে ড্রপ আউট স্টুডেন্ট বিল গেটস বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হতেন না, মার্ক জুকারবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্তফা দেওয়ার দশ বছর পর অনারারি ডক্টরেট পেতেন না অথবা মৃত্যুর পর ভ্যান গঘ পৃথিবীর সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ শিল্পী হতেন না। 


জীবনের বেঁচে থাকার দিনগুলি থাকে জীবনের সবচেয়ে পরিশ্রম করার দিনগুলিতে, জীবনে বারবার হেরে যাওয়ার দিনগুলিতে। কতো দিন গেছে একটা অংক না পেরে ১৬ পাতা খরচ হয়েছে, মেলেনি! কতো দিন গেছে একটা ভালো লেখা লিখতে না পারার দুঃখে পুরো ডায়েরি কুচি কুচি করে ছিঁড়ে নতুন ডায়েরি নিয়ে বসেছি! 


মনে রেখো, জীবনটা রেস নয়, জীবনটা জার্নি! জীবনের সবচেয়ে আনন্দ থাকে জীবনে হাল ছেড়ে না দেওয়ায়। আর যাইই হোক- জীবনের শেষদিন পর্যন্ত লেগে থাকার মজাটা কিন্তু জীবন শেষ হয়ে গেলে পাবেনা!


(সংগৃহীত)

Syll Jam

 Syll Jam